জলপাইগুড়ি, ১৩ সেপ্টেম্বর : তিস্তার পাশাপাশি পাশাপাশি ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক লাগোয়া জলঢাকা নদীতে। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে তিস্তা নদীর মেখলিগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ বর্ডার পর্যন্ত অসংরক্ষিত এলাকায় লাল সতর্কতা অব্যাহত রাখা হয়েছে। ওই জাতীয় সড়কের কাছে জলঢাকা নদীর উপর সংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সতর্কতা রয়েছে।
শনিবার সকালে দুই দফায় জলপাইগুড়ির গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়া, পাহাড় সমতলে বৃষ্টিতে ওই জলস্ফীতি বলে মনে করছেন নদী বিশেষজ্ঞরা। জানা গিয়েছে, এদিন যথাক্রমে ১৪৫৮ এবং ১৪২৯ কিউসেক জল ছাড়া হয় ব্যারেজ থেকে।এতে চিন্তা বাড়ছে অনেকের।
বাসিন্দারা জানান, তিস্তা সেতু সংলগ্ন বেশ কয়েক জায়গায় বাঁধে ভগ্ন অবস্থায় রয়েছে। বাসিন্দারা। যেভাবে নদীর জল বাড়ছে, তাতে চিন্তায় নদী সংলগ্ন ওই সব এলাকার মানুষজনের চিন্তা বেড়েছে।
উল্লেখ্য, শনিবার সকাল থেকে জলপাইগুড়ি জেলা জুড়ে বৃষ্টি শুরু হয়। কয়েকদিন থেকেই বিক্ষিপ্তভাবে পাহাড় এবং সমতলে এমন বৃষ্টি হচ্ছে।
আর মাত্র কয়েকদিন বাদেই দুর্গাপুজো। কয়েকদিনের বৃষ্টিতে কিছুটা হলেও চিন্তার ভাঁজ পড়েছে পুজো উদ্যোক্তা থেকে ডেকোরেটর কর্মী, মৃৎশিল্পীদের মধ্যেও ।